সাইফুল ইসলাম: মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঘনিষ্ঠ সহযোগী, আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য এবং সংসদ উপনেতা সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী ৮৭তম জন্মদিন আজ।
১৯৩৫ সালের ৮ মে মাগুরায় জন্মগ্রহণ করেন। সাজেদা চৌধুরীর বাবা সৈয়দ শাহ হামিদ উল্লাহ ও মা সৈয়দা আছিয়া খাতুন। তার স্বামী গোলাম আকবর চৌধুরী ছিলেন বিশিষ্ট বীমা ব্যক্তিত্ব।
সাজেদা চৌধুরী ১৯৫৬ সালে আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ত হন। তিনি ১৯৬৯-১৯৭৫ পর্যন্ত মহিলা আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদিকা, মুক্তিযুদ্ধকালীন কলকাতা গোবরা নার্সিং ক্যাম্পের প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক এবং পরবর্তীতে আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। রাজনীতির পাশাপাশি সমাজ উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ডের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে সম্পৃক্ত রয়েছেন সাজেদা চৌধুরী। শিক্ষা, সংস্কৃতি, ক্রীড়া ও ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের উন্নয়নে তিনি অবদান রেখে চলেছেন।
সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী ১৯৭৪ সালে গ্রামীণ উন্নয়ন ও শিক্ষায় বিশেষ অবদানের জন্য ইউনেস্কো ফেলোশিপ প্রাপ্ত হন। একই বছর তিনি বাংলাদেশ গার্ল-গাইড অ্যাসোসিয়েশনের ন্যাশনাল কমিশনার হিসেবে সর্বোচ্চ সম্মানসূচক সনদ ‘সিলভার এলিফ্যান্ট পদক’ লাভ করেন।
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর হত্যাকাণ্ডের পর আওয়ামী লীগ যখন ক্রান্তিকালে পড়েছিল তখন সাজেদা চৌধুরী দলের হাল ধরেন। দলের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন তিনি।
১৯৮১ সালে আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা দেশে ফেরার পর যে কজন একনিষ্ঠ কর্মীদের কাছে পেয়েছিলেন সাজেদা চৌধুরী ছিল তার মধ্যে অন্যতম। শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগে ১৯৮৬ থেকে ১৯৯২ সাল পর্যন্ত দলের সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেন সাজেদা চৌধুরী।
এরপর থেকে বর্তমান পর্যন্ত আওয়ামী লীগের যতগুলো কমিটি গঠন করা হয়েছে তার প্রত্যেকটিতে সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য হিসেবে স্থান পেয়েছেন তিনি। বর্তমানে তিনি দলের সভাপতিমণ্ডলীর সিনিয়র সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।
সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী ১৯৯৬-২০০১ মেয়াদে সরকারের পরিবেশ ও বনমন্ত্রী হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন। তিনি ২০০০ সালে আমেরিকান বায়োগ্রাফিক্যাল ইনস্টিটিউট কর্তৃক ‘উইমেন অব দ্য ইয়ার’ নির্বাচিত হন। এছাড়াও তিনি ২০১০ সালে স্বাধীনতা পদকে ভূষিত হন।
একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তিনি ফরিদপুর-২ (নগরকান্দা-সালথা) আসন থেকে সপ্তমবারের মতো সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন এবং তৃতীয়বারের মতো সংসদ উপনেতা নির্বাচিত হন।
আজ এই মহীয়সী মানুষটির জন্মদিনে বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা জানিয়েছেন।
মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঘনিষ্ঠ সহযোগী, আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য এবং সংসদ উপনেতা সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী ৮৭তম জন্মদিন আজ।
১৯৩৫ সালের ৮ মে মাগুরায় জন্মগ্রহণ করেন। সাজেদা চৌধুরীর বাবা সৈয়দ শাহ হামিদ উল্লাহ ও মা সৈয়দা আছিয়া খাতুন। তার স্বামী গোলাম আকবর চৌধুরী ছিলেন বিশিষ্ট বীমা ব্যক্তিত্ব।
সাজেদা চৌধুরী ১৯৫৬ সালে আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ত হন। তিনি ১৯৬৯-১৯৭৫ পর্যন্ত মহিলা আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদিকা, মুক্তিযুদ্ধকালীন কলকাতা গোবরা নার্সিং ক্যাম্পের প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক এবং পরবর্তীতে আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। রাজনীতির পাশাপাশি সমাজ উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ডের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে সম্পৃক্ত রয়েছেন সাজেদা চৌধুরী। শিক্ষা, সংস্কৃতি, ক্রীড়া ও ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের উন্নয়নে তিনি অবদান রেখে চলেছেন।
সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী ১৯৭৪ সালে গ্রামীণ উন্নয়ন ও শিক্ষায় বিশেষ অবদানের জন্য ইউনেস্কো ফেলোশিপ প্রাপ্ত হন। একই বছর তিনি বাংলাদেশ গার্ল-গাইড অ্যাসোসিয়েশনের ন্যাশনাল কমিশনার হিসেবে সর্বোচ্চ সম্মানসূচক সনদ ‘সিলভার এলিফ্যান্ট পদক’ লাভ করেন।
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর হত্যাকাণ্ডের পর আওয়ামী লীগ যখন ক্রান্তিকালে পড়েছিল তখন সাজেদা চৌধুরী দলের হাল ধরেন। দলের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন তিনি।
১৯৮১ সালে আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা দেশে ফেরার পর যে কজন একনিষ্ঠ কর্মীদের কাছে পেয়েছিলেন সাজেদা চৌধুরী ছিল তার মধ্যে অন্যতম। শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগে ১৯৮৬ থেকে ১৯৯২ সাল পর্যন্ত দলের সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেন সাজেদা চৌধুরী।
এরপর থেকে বর্তমান পর্যন্ত আওয়ামী লীগের যতগুলো কমিটি গঠন করা হয়েছে তার প্রত্যেকটিতে সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য হিসেবে স্থান পেয়েছেন তিনি। বর্তমানে তিনি দলের সভাপতিমণ্ডলীর সিনিয়র সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।
সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী ১৯৯৬-২০০১ মেয়াদে সরকারের পরিবেশ ও বনমন্ত্রী হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন। তিনি ২০০০ সালে আমেরিকান বায়োগ্রাফিক্যাল ইনস্টিটিউট কর্তৃক ‘উইমেন অব দ্য ইয়ার’ নির্বাচিত হন। এছাড়াও তিনি ২০১০ সালে স্বাধীনতা পদকে ভূষিত হন।
একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তিনি ফরিদপুর-২ (নগরকান্দা-সালথা) আসন থেকে সপ্তমবারের মতো সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন এবং তৃতীয়বারের মতো সংসদ উপনেতা নির্বাচিত হন।
আজ এই মহীয়সী মানুষটির জন্মদিনে বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা জানিয়েছেন।